গুগল
সার্চ জায়ান্ট গুগলকে হাত করতে পারলেই আসল কাজ মূলত শেষ। অনেকেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে থাকেন শুধু গুগলের জন্য। গুগল নিজে নিজেই আপনার সাইট খুঁজে বের করতে পারে। তবে ম্যানুয়ালি নোটিফাই করতে এই লিংকে গিয়ে আপনার ব্লগের ঠিকানা এবং সংক্ষেপে ব্লগের বিষয়বস্তু লিখে দিন। দু’একদিনের মধ্যেই গুগল-প্রেরিত দূত (Search Bot/ Crawler) আপনার ব্লগে এসে ঘুরে যাবে।আপনার ব্লগকে আরো গুগল ফ্রেন্ডলি করে তুলতে গুগল ওয়েবমাস্টার টুলসের সাহায্য নিতে পারেন।
ইয়াহু
গুগলকে হাত করলেই মূলত কাজ শেষ। অন্যরা গুগলের কাছ থেকেই আপনার ব্লগ সম্পর্কিত তথ্য জেনে নিবে। তবুও যদি আপনি ইয়াহুকে আপনার ব্লগ সম্বন্ধে জানাতে চান, তাহলে এই লিংকে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিন। তবে ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিনে তথ্য অন্তর্ভূক্তির জন্য ইয়াহু মেইলে আপনার অবশ্যই অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।বিং
মাইক্রোসফট সম্প্রতি আলোচনায় উঠে এসেছে তাদের নতুন সম্ভাবনাময় সার্চ ইঞ্জিন বিং-য়ের নাম ধরে। যদিও আমার মতো গুগল ফ্যানরা বিং-টিংকে দাম দেবেন না, তবুও ইন্টারনেটে ঘাঁটাঘাঁটি করে অসংখ্য ব্লগ পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম বিংয়ের জনপ্রিয়তা ঈর্ষণীয়। অনেকেই বিংকে গুগলের শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী বলে আখ্যায়িত করছেন যদিও আমি বিশ্বাস করি গুগল সার্চ ইঞ্জিনকে হার মানানো প্রায় অসম্ভব। বিং ব্যবহারকারী প্রায় প্রত্যেকের কাছ থেকেই যে একটি কথা শোনা গেছে সেটা হচ্ছে বিং এর ফলাফল অনেক বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ বা relevant । সুতরাং, আপনার ব্লগ সম্পর্কে বিংকে আগেভাগেই তথ্য জানিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য এই লিংকে ক্লিক করে ব্লগের ঠিকানা প্রদান করুন।সার্চ ইঞ্জিন জগতে আরো অসংখ্য ছোট-বড় সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে তবে আমার মতে শুধু গুগলের জন্য ব্লগ অপটিমাইজ করলেই যথেষ্ট। তবুও গুগল, ইয়াহু এবং বিং — এই তিনটি মেজর সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লগ সাবমিট করার পর অন্যদের নিয়ে ভাবার কোনো প্রয়োজনই নেই। এরপর আপনার কাজ হচ্ছে গুগলের দিকে নজর দেয়া এবং গুগল সার্চে আপনার ব্লগকে প্রথম পৃষ্ঠায় আনতে চেষ্টা তথা এসইও এর কাজ অব্যাহত রাখা।
আবারো বলছি, এ কাজের জন্য গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস দারুণ কার্যকর। আশা করছি শীঘ্রই গুগল ওয়েবমাস্টার টুলসের কার্যকারিতা ও ব্যবহার নিয়ে একটি পোস্ট লিখবো।
আশা করছি নতুন ব্লগারদের জন্য পোস্টটি উপকারী হবে।
No comments:
Post a Comment